বজ্রকুহক
গোয়ার ক্যালাঙ্গুটে বীচ-এর একটি রিসোর্টের সুইমিং পুল থেকে উদ্ধার হয় কলকাতা থেকে আগত পর্যটক বরুণ ত্যাগীর মৃতদেহ। ঠিক সেইসময়েই তার সঙ্গের মহিলাকে রিসোর্টের ঘরে পাওয়া যায় সম্পূর্ন অচৈতন্য অবস্থায়। মহিলার পাশে পাওয়া যায় কিছু ঘুমের ওষুধের খালি পাতা। দুটি মৃত্যুই কি আত্মহত্যা? নাকি অন্য কোনো বিষয়? মহিলা আর পুরুষটি স্বামী-স্ত্রী কি না তাও জানা যায় না। পশ্চিমবঙ্গ থেকে গোয়া বেড়াতে গিয়ে ডিএসপি ক্রাইম রেশমি বসু কীভাবে জড়িয়ে পড়বেন এই রহস্য সমাধানে? ইনস্পেকটর গঞ্জালেসকে সঙ্গে নিয়ে রেশমি কি পারবে এই ভিন রাজ্যের রহস্য সমাধান করতে?
রেশমি এবার সিংহ রায় বাড়িতে জলপাইগুড়ি শহর ছাড়িয়ে অল্প জঙ্গল ঘেরা এলাকা নিয়ে এই ওয়াকারগঞ্জ। সেখানকার সিংহ রায় বাড়ির ঐতিহ্যশালী লক্ষ্মী মূর্তিটি সে বাড়ির পূর্বপুরুষকে দিয়েছিলেন কোচবিহারের মহারাজা ধীরাজেন্দ্র নারায়ণ। প্রবীণ উমাকান্তবাবুই শুধুমাত্র ইতিহাসের সাক্ষী এই মূর্তিটি না বেচে বাড়িতে রেখে দিতে চান। বাড়ির বাকি সদস্যরা অবশ্য তা চান না। অবশেষে মূর্তিটি চুরি হয় এবং খুন হন উমাকান্তবাবু। মূর্তি চুরি সহ উমাকান্তবাবুর মৃত্যুর তদন্তে রেশমি বসু সফল হবে কি না সেটাই দেখার।
Customer Support - Call / WhatsApp 9830324773, 8777074851 Email - [email protected]